কিছুদিন আগেই আবাস যোজনা নিয়ে অনেক তোলপাড় চলে গেছে। জানা গিয়েছিল যে অনেক জায়গাতে যারা আবাস যোজনার ঘর পাওয়ার কথা তারা পায়নি। যার ফলে অনেকের অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়েছে।
এখন সম্প্রতিকালে প্রধানমন্ত্রী কিছু নির্দেশিকা জারি করেছেন যেসব নির্দেশিকার ফলে এখন কেউ আর এই আবাস যোজনা টাকা থেকে বঞ্চিত হবে না। আসুন জেনে নিয়ে যা, সে নির্দেশিকা গুলো কি কি? এবং কি করলে এই টাকা সবার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে যাবে?

আরো দেখুন –কেন্দ্র সরকারের সবচেয়ে বড় চাকরি, আবেদন করুন | MINISTRY OF FINANCE RECRUITMENT
অনেক দুর্নীতির কারণে রাজ্য সরকারকে কেন্দ্র সরকারের থেকে অনেকগুলো চিঠি গিয়েছে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে ১৫ দফা শর্ত আরোপ করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে জানানো গিয়েছে যে ৩১শে ডিসেম্বর এর আগে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা উপভোক্তাদের একটা চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করতে হবে । যাতে কেউ যেন এই আবাস যোজনা থেকে বাদ না পড়ে।
অনেক সময় দেখা গিয়েছে যে সকল প্রার্থীরা এই টাকা পায়নি তারা অনেক সময় পঞ্চায়েত কর্মী এবং আশা কর্মীদের হেনস্থা করছে ।যার জন্য এই তালিকাভুক্ত করায় অনেক অসুবিধা হচ্ছে। কিন্তু জানানো গিয়েছে যে এই ১০০ শতাংশ কাজ করতে গেলে সকলকে একসঙ্গে একযোগে কাজ করতে হবে। এই জন্য মানুষকে আরো উদ্যোগী আরো সহযোগিতা পূর্ণ হওয়ার কথা বলেছে সরকারি দপ্তর থেকে।
সরকার থেকে ১১ লাখ বাড়ি তৈরি করার জন্য ৮২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ।তারা চাইছেন যে ৩১শে ডিসেম্বর এর আগে সবকিছু যেন ঠিকঠাক হয়ে যায় ।এই প্রকল্পের জন্য কমপক্ষে ৪৯ লাখ ২২ হাজার নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে যারা এই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা পাবে।
২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে চালু হয় এই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পটি। দেশের প্রত্যেক মানুষের মাথায় ছাদ থাকবে এমন একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রচেষ্টার কারণে এখনো পর্যন্ত দুই কোটি মানুষের পাকা বাড়ি তৈরি করা হয়ে গেছে। এছাড়া তাদের উদ্দেশ্য ছিল 2 কোটি 95 লাখ টাকা বাড়ি করে দেওয়া ।তার জন্য যে সকল বাড়ি বাকি রয়েছে ২০২৪ সালের মধ্যে তৈরি করা ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
FAQ/বহু চর্চিত প্রশ্ন
কত সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পটি চালু হয়েছে
2015